জিরা পানির স্বাস্থ্যগুণ অনেক। জিরা পানিতে থাকে ভিটামিন ই। যা অ্যান্টি অক্সিডেন্ট হিসেবে কাজ করে। এই উপাদান ত্বকের ভেতরের ফ্রি-র্যাডিকেলসের বিরুদ্ধে লড়াই করে।
ত্বকের বিভিন্ন সমস্যায় ভোগেন কমবেশি সবাই। কেউ মুখের ব্রণ নিয়ে উদ্বিগ্ন থাকেন, আবার কেউ ফুসকুড়ি নিয়ে। এজন্য বাজারচলতি বিভিন্ন প্রসাধনীও ত্বকে ব্যবহার করেন অনেকেই।
জানলে অবাক হবেন, ঘরোয়া উপায়ে প্রাকৃতিক এক ভেষজ গ্রহণেই আপনি ত্বকের যাবতীয় সমস্যার সমাধান করতে পারবেন। আর তা হলো জিরা পানি। এই পানীয় পানেই ত্বকের হাল ফিরবে।
স্বাভাবিকভাবেই অক্সিডেটিভ স্ট্রেসের প্রভাব পড়তে দেয় না। ফলে ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়ে। একই সঙ্গে ত্বকের অকালবার্ধক্যও দূর হয়।
জিরায় আরও আছে অ্যান্টি ইনফ্ল্যামেটরি ও অ্যান্টি ব্যাকটেরিয়াল উপাদান। যা ত্বকের ভেতরের প্রদাহ রোধ করে। এছাড়া মুখে ব্রণ ও ফুসকুড়ি কমাতেও সাহায্য করে।
এক গ্লাস পানিতে সামান্য জিরা সারারাত ভিজিয়ে রাখলেই তৈরি হয়ে যাবে স্বাস্থ্যকর জিরা পানি। পরের দিন সকালে জিরে ছেঁকে নিয়ে পান করুন জিরা পানি।
জিরা পানি সকালে উঠে একবার পান করলে ভালো। প্রয়োজনে দিনে আরও একবার পান করতে পারেন, তবে খাওয়ার আধা ঘণ্টা থেকে এক ঘণ্টা আগে পান করলে সুবিধা মিলবে। আসলে খালি পেটে জিরা পানি পান করাই সবচেয়ে উপকারী।